শব্দের নগ্গতা রক্তাক্ত করে মনের জমির, নগ্ন শরীরে কারো জাগে কামভাব কারোই জন্ম লগ্নের সূএপাত, একই শব্দের অনুভূতির ভিন্নতা। ভিন্ন শহরে ভিন্ন লোকের বসবাস, শরীরের গরনের মিল বলা বাহুল্য।
মনের গরনের আকার- আকৃতির অলংকারনের ভিন্ন কারিগর। দক্ষ কারিগরের নিপূনতায় হারিয়ে যায় কলঙ্কের দাগ আবার অন্যথায় নিপুন অভীনয় শিল্পীর অভীনয়ে মাতোয়ারা গোটা সমাজ। চোর চুরি করে কর্মহীনতায়, কর্মবানরা প্রাসাদ গড়ে সুখের আশায়, সুখ পাখি উড়ে বেরায় ভালোবাসার আশায়………!
আমাদের বাসার ছাদটা অনেক বড়, ছাদে একটা চিলেকোঠা ছিল সেখানে আমাদের পাশের বাসার লিটন ভাই থাকতেন, আর তার বাসার সবাই থাকতো নিচের তলাতে,লিটন ভাইকে দেখতাম সারাদিন সাদের কোনাতে বসে গিটার নিয়ে টুং টুং শব্দ করে গিটার বাজাতো,তাদের বাসার পাশের ঘর গুলোতে আমরা থাকতাম, লিটন ভাই প্রায় সারাদিনই ছাদে থাকত, আমি তখন অনেক ছোট ইস্কুলে পর ক্লাস ফাইভ এ আর উনি পরেন কেলেজে,
ওনাকে বড় ভাই মনে করতাম কারন আমাদের কোন বড় ভাই ছিলো না আমরা শুধু দুই বোন,
আমাদের বাসার পাশের বাসা ছিলো রুনা আপাদের ওনাদের ও অনেক বড় একটা ছাদ ছিলো রুনা আপাকেও দেখতাম বিকেলে ছাদে বসে থাকত, পরে বুজলাম লিটন ভাই রুনা আপাকে দেখার জন্যই ছাদে বসে থাকে,
রুনা আপা দেখতে অনেক সুন্দর ছিলো,ওনার ছিলো সৎ মা
লিটন- তানি তুই আজকে তোর রুনা আপার বাসায়,যাবি?
তানি – কেনো ভাইয়া?
লিটন – যাবি কিনা বল
তানি – যাবি বিকেল বেলা মা বলেছে কয়েকটা কাচা আম দিয়ে আসার জন্য,
লিটন – তুই যাবার,সময় আমার সাথে দেখা করে যাবি
তানি – আচ্ছা যাবো
তানির মা – তানি আম গুলো একটা ঝাকাতে করে নিয়ে যা, আর শোন তারাতারি চলে আসবি আবার,ওদের ছাদে বসে খেলা কটা শুরু করে দিস না যেনো
তানি – আচ্ছা মা
তানি – লিটন ভাই আমি এখন যাবো রুনা আপাদের বাসাতে,
লিটন – নে এই কাগজটা তোর রুনা আপাকে দিবি লুকায় নিয়ে যা কেও যেনো না দ্যাখে,
তানি- দেন, দিয়ে কি বলবো?
লিটন – কিছু বলতে হবে না শুধু বলবি আমি দিছি
-: লেখার বাকী অংশ পড়বেন আগামী পর্বে।